189) (গল্প - 1) আসামের জঙ্গলে - 5 (IN THE FOREST OF ASSAM - 5)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman

189) (গল্প - 1) আসামের জঙ্গলে - 5 (IN THE FOREST OF ASSAM - 5)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman

🌟 #politics #history #adventure #drama #spy #thriller #sciencefiction #fantasy #comedy #travelling #suspense 


🌟🌟🌟 ENGLISH VERSION ✒ 

Ratul said, "I was at the Chinese border to catch the top extremist leaders. At that time, I was told on my satellite phone by the Central CBI that, that persons who had fled to China would not be able to take advantage. Because the extremist leaders were anti-India. And because of being pro-China, they will be able to live and eat in China, but they will not have the privilege of doing politics and they will not be able to manage the extremism of Assam. Because the extremists in Assam think of Bangladesh as Maternal Uncles, and by exploiting the attraction of many Bangladeshis to India, some Bangladeshis will be involved in extremism. So I moved to Shillong, the provincial capital of Meghalaya. From which I can buy Bangladeshi money instead of Indian rupee. But I did not find any person to buy taka in seven days. On the morning of the eighth day, someone told me that, if I go to the southernmost Gobrakura market in Meghalaya, I could get money instead of rupees. However, the person who trades in money also trades in counterfeit money. So I went to Gobrakura market. I didn't find the man on the first day. I got it on the second day in the market. But he said he would pay in rupees behind the hill in the evening.

"So I went behind the hill in the evening. He agreed to pay me twenty-four thousand rupees instead of twenty thousand rupees. He gave me the money. But with the money in hand, I saw that all the money was counterfeit. I said to the man," Big Brother , these are counterfeit money. Give original money. "Then the man insulted me in vulgar language and said, 'Damn, share with fake money.' Otherwise my mountain thugs will come and beat you. What can you do for me? "I said, 'Big Brother , I can't take your house, your car, or your land.' But I can shoot you twice and kill you and go to Bangladesh with original money. "With that, I pulled out the Bereta machine pistol, which was strapped to my waist belt, and caught the safety. The man realized that I would not hesitate to kill him. So he was forced to give me the original money." And I also went to Gobrakura border with money. But at Gobrakura, the border port of Haluaghat, there was a crowd of trucks loaded with coal imported from Assam and Meghalaya. So the BGB is also on strict patrol. That's why I hid in a small cave in the mountains without deciding to cross the border.

"There is already an internal feud and rivalry between the CBI and RAW. Who is more adept at curbing crime - that is a matter of competition. And this rivalry creates conflict and strife. And if caught, it should never be said that I am a CBI officer, but rather that I have to identify myself as an extremist leader, because I did not bring a CBI ID card, and the extremists do not have a party ID card. I will be arrested as an armed intruder.

"So I spent the night in the cave and went back to the border. But then the coal was being unloaded from the car and unloaded and the BGB became more active. So I realized that it would not be possible to enter through the Gobrakura Border. Next, I went to Panihata border over the hilly way. But that border was Crowded by tourists, and the BGB is wary. So I climbed the hilly road to a more desolate border area on the Dhobaura border to the far east, where there is no port, no tourist crowds.

"But it will not be safe during the day. So I waited for the night. I crossed the border very carefully at about midnight. It's a problem to wake someone up so late at night. So I slowly entered a farmer's barn and hid on the scaffolding. But after a while Hearing the hissing sound, I looked at the light of the dim light and saw a huge King Cobra (Raj Gokhro) snake hood up just five hands away from me. The snake was about fifteen cubits long and thick like a bamboo. I fired a shot. There was only a soft sound and the head of the snake was crushed by the bullet. And the snake went and fell into the tin fence and there was a loud noise. Hearing this, the owner of the house said, "Hey, in the barn room? " I hid on the scaffolding without saying a word. The snake is still moving a little when the owner of the house enters the barn and turns on the lights.

"Then the man shouted and called to his wife," Look, look. Huge big snake. The wife came with a stick and gave it to the man. The man went to the snake with the stick and moved, but the snake's head was crushed. Then the man said, "Who killed this snake ?" Saying this, he looked around and at the end he saw me on the scaffolding and asked, "Where are you from ?" Did you kill the snake? "I said, 'My name is Kadam Ali. My home is Durgapur. I killed the snake. Saying this, I showed him a stick placed on the scaffolding.

The man said, "Then how is Ghoshpara ?" And what are you doing in my barn? "I understand that I am in Ghoshpara village of Dhobaura. I said," I can't say that. The man thought, maybe I'm crazy or stupid. So he said, "How did you get here?" I say that in the morning. Now sleep on the scaffolding. " 

"Saying this, the man grabbed the tail of the dead snake and dragged him out and locked the door of the barn. 

"The next morning I told them, I'm not crazy, I'm not stupid, and I'm not a thief or a robber. But what I need most now is a Bangladeshi citizenship certificate. But that's not possible if I want it anymore. Next I found a member of Union. In the evening, the Garo member was lying down eating marijuana. He looked at me and said, "What do you want? "I said, 'Your life.' On hearing this, the cannabis-addicted Garo member said, "Have you come to Diabolism with a toy pistol?" I then fired two shots at the glass and the jug on the table. There was a soft knock from the silenced pistol and two shots. The glass and the jug were shot. And the Garo member understood, I had the original pistol in my hand. Then the Garo member said, "Big Brother , don't hit me. I am giving as much money as I have. "I didn't come to get the money," I said. "A citizenship certificate is required. " Then the Garo member said, "I'm giving ten certificates." I said, "I'm a man - I need one too." Then the Garo member pulled out a binding notebook from the cupboard. That is the book of citizen's charter. The Garo member said, "Name-address said." 

"I said name and address and the Garo member wrote in the citizen certificate, name: - Kadam Ali. Father: - Hossain Ali. Village: - Ghoshpara. Post Office: - Guatala. Thana: - Dhobaura. District: - Mymensingh." (Will Continued https://mystoriesjunayedmn1.blogspot.com/2020/08/191-1-6-in-forest-of-assam-6-written-by.html )

🌟🌟🌟 BANGLA VERSION ✒




রাতুল বলল , " উগ্রবাদী শীর্ষ নেতাকে ধরার জন্য আমি তখন চীন সীমান্তে। এমন সময় আমাকে সেটেলাইট ফোনে কেন্দ্রীয় সিবিআই (CENTRAL CBI) থেকে বলা হলো , যে লোক চীনে পালিয়ে গেছে - সে আর তেমন সুবিধা করতে পারবে না। কেননা , উগ্রবাদী ঐ নেতা ভারত বিরোধী আর চীনপন্থী হওয়ার কারণে বড়জোর চীনদেশে থাকা - খাওয়ার ব্যবস্থা পাবে। কিন্তু রাজনীতি করার তেমন সুবিধাও পাবেনা এবং আসামের উগ্রবাদও পরিচালনাও করতে পারবে না। এবং চীনে ইউরোপের মতো উদার গণতন্ত্রের পরিবর্তে কঠোর সমাজতন্ত্র অনুসরণ করা হয়। তাই আমি যেন বাংলাদেশে যারা পালিয়ে গেছে , ওদেরকে গ্রেফতার করি। কেননা , আসামের উগ্রবাদীরা বাংলাদেশকে মামা বাড়ি আর খালু বাড়ির মতো মনে করে। আর ভারতের প্রতি বাংলাদেশের অনেক মানুষের আকর্ষণকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের বেশ কিছু মানুষকে উগ্রবাদে জড়াবে। তাই আমি চলে এলাম মেঘালয়ের প্রাদেশিক রাজধানী শিলংয়ে । সাত দিন শিলংয়ে থাকার পরও এমন কেউকে পেলাম না , যার কাছ থেকে আমি রুপির পরিবর্তে বাংলাদেশি টাকা ক্রয় করতে পারি। অষ্টম দিন সকালে একজন আমাকে বলল , মেঘালয়ের সর্ব দক্ষিণের গোবরাকুড়া বাজারে গেলে রুপির পরিবর্তে টাকা পেতে পারি। তবে যে লোক টাকার ব্যবসা করে , সে আবার জাল টাকার ব্যবসাও করে। তাই আমি চলে এলাম গোবরাকুড়া বাজারে। প্রথম দিন লোকটাকে পেলাম না। দ্বিতীয় দিন পেলাম বাজারেই। কিন্তু সে বলল , সন্ধ্যার পরে পাহাড়ের আড়ালে রুপি নিয়ে টাকা দিবে।

" তাই আমি সন্ধ্যার পরে পাহাড়ের আড়ালে গেলাম। সে আমাকে বিশ হাজার রুপির বদলে চব্বিশ হাজার টাকা দিতে সম্মত হলো। আমার রুপি নিয়ে সে টাকা দিলো। কিন্তু হাতে টাকা নিয়ে দেখলাম সকল টাকাই জাল। আমি লোকটাকে বললাম , " দাদা , এগুলো তো জাল টাকা। আসল টাকা দেন। " তখন লোকটা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি দিয়ে বলল , " শালা , জাল টাকা নিয়েই ভাগ। নইলে আমার পাহাড়ি গুণ্ডারা এসে তোকে পিটাবে। তুই আমার কী করতে পারবি ? " আমি বললাম , " দাদা , আমি আপনার বাড়ি , গাড়ি অথবা জায়গা - জমি কিছুই নিতে পারবো না। কিন্তু আপনাকে দুইটা গুলি করে খুন করে আসল টাকা নিয়ে বাংলাদেশে চলে যেতে পারবো। " এই কথা বলে আমি কোমরের বেল্টে আটকে রাখা বেরেটা মেশিন পিস্তলটা বের করে সেফটি কেচ অফ করলাম। সেটা দেখে ঐ লোক বুঝে নিলো , তাকে আমি খুন করতেও দ্বিধা করবো না। তাই সে বাধ্য হয়েই আমাকে আসল টাকা দিলো , আর আমিও টাকা নিয়ে চলে এলাম গোবরাকুড়া বর্ডারে। কিন্তু হালুয়াঘাটের সীমান্ত বন্দর গোবরাকুড়াতে তখন আসাম আর মেঘালয় থেকে আমদানি করা কয়লা বোঝাই ট্রাকের ভিড়। তাই বিজিবিরও কড়া টহল চলছে। এই কারণেই আমি আর বর্ডার পার হওয়ার সিদ্ধান্ত না নিয়ে পাহাড়ের একটা ছোট গুহায় লুকিয়ে রইলাম।

" এমনিতেই র (RAW) এর সঙ্গে সিবিআইয়ের অভ্যন্তরীণ বিবাদ আর প্রতিযোগিতা আছে। অপরাধ দমনে কারা বেশি দক্ষ - এটা হচ্ছে প্রতিযোগির বিষয়। আর এই প্রতিযোগিতার কারণেই তৈরি হয় দ্বন্দ্ব আর বিবাদ। এখন যদি সীমান্তে বিজিবির হাতে ধরা খাই , তাহলে মারা না গেলেও বন্দি হতে হবে। আর ধরা খাইলে , কখনই বলা উচিৎ হবে না যে , আমি সিবিআই অফিসার। বরং নিজেকেই উগ্রবাদী নেতা হিসেবে পরিচয় দিতে হবে। কেননা , আমি সিবিআইয়ের আইডি কার্ড সঙ্গে আনিনি , আবার উগ্রবাদীদেরও দলীয় আইডি কার্ড নাই। তাই আমার পরিচয় বিবেচনা না করে , বরং অস্ত্রধারী অনুপ্রবেশকারী হিসেবেই গ্রেফতার করা হবে।

" তাই রাতটা গুহাতেই কাটিয়ে আবার গেলাম সীমান্তে। কিন্তু তখন গাড়ি থেকে কয়লা আনলোড করে নামানো হচ্ছে আর বিজিবিও আরো বেশি তৎপর হয়েছে। তাই বুঝলাম গোবরাকুড়া বর্ডার দিয়ে প্রবেশ করা সম্ভব হবে না। তাই আরও পূর্ব দিকে পাহাড়ি রাস্তা ডিঙ্গিয়ে চলে এলাম পানিহাতা বর্ডারে। কিন্তু সেখানে পর্যটকদের ভিড়। আর বিজিবিও সতর্ক। তাই পাহাড়ি রাস্তা ডিঙ্গিয়ে আরও অনেক পূর্ব দিকে ধোবাউড়া সীমান্তের একটা নির্জন বর্ডার এলাকায় চলে এলাম। সেখানে বন্দরও নাই , আবার পর্যটকদের ভিড়ও নাই।

" কিন্তু দিনের বেলা নিরাপদ হবে না। তাই রাতের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। রাত প্রায় বারোটার সময় অত্যন্ত সাবধানে বর্ডার পার হলাম। এতো রাতে কেউকে জাগানো সমস্যা। তাই আস্তে করে এক কৃষকের গোয়াল ঘরে ঢুকে মাচার উপরে উঠে লুকিয়ে রইলাম। কিন্তু বেশ কিছুক্ষণ পরে হিস হিস শব্দ শুনে ডিম লাইটের আলোয় তাকিয়ে দেখি আমার থেকে মাত্র পাঁচ হাত দূরে বিশাল এক কিং কোবরা (রাজ গোখরো) সাপ ফণা তুলে আছে। সাপটা প্রায় পনের হাত লম্বা আর একটা বাঁশের মতো মোটা। আমি ধীরে ধীরে অত্যন্ত সাবধানে পিস্তলের ডগায় সাইলেন্সারটা লাগিয়ে গোখরো সাপের ফণাতে একটা গুলি করলাম। শুধু টক্ করে একটা মৃদু শব্দ হলো আর গুলির আঘাতে সাপটার মাথাটা চূর্ণ - বিচূর্ণ হলো। এবং সাপটা গিয়ে ছিটকে পড়লো টিনের বেড়ার মধ্যে আর ধপ করে জোরে শব্দ হলো। এটা শুনে বাড়ির মালিক বলল , " এই , গোয়াল ঘরে কেডারে ? " আমি কোন কথা না বলে মাচার উপরে লুকিয়ে রইলাম। বাড়ির মালিক গোয়াল ঘরে ঢুকে লাইট জ্বালিয়ে দেখে সাপটা এখনও একটু নাড়া - চাড়া করছে।

" তখন লোকটা চিৎকার করে বৌকে ডেকে বলল , " দেখে যাও , দেখে যাও। বিরাট বড় সাপ। " বৌ লাঠি নিয়ে এসে লোকটাকে দিলো। লোকটা লাঠি নিয়ে সাপটার কাছে গিয়ে দেখে নড়লেও সাপটার মাথা চূর্ণ - বিচূর্ণ। তখন লোকটা বলল , " সাপটার মাথা কে যেন ভেঙ্গে দিলো। " এই কথা বলে সে চতুর্দিকে তাকিয়ে শেষে মাচায় আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করলো " কী রে , তুই কোথা থেকে এলি ? সাপটা তুই মেরেছিস ? " আমি বললাম , " আমার নাম কদম আলী। আমার বাড়ি দুর্গাপুর। সাপটা আমিই মেরেছি। " এই কথা বলে মাচার উপরে রাখা একটা লাঠি দেখালাম।

" লোকটা বলল , " তাহলে ঘোষপাড়া এলি কীভাবে ? আর আমার গোয়াল ঘরে কী করছিস ? " বুঝলাম আমি ধোবাউড়ার ঘোষপাড়া গ্রামে আছি। বললাম , " সেটাই তো বলতে পারছি না। " লোকটা মনে করলো , আমি হয়তো পাগল অথবা বোকা । তাই বলল , " কেমনে এসেছিস ? সেটা সকালে বলিস। এখন মাচায় শুনে ঘুমা। " 

" এই কথা বলে মরা সাপের লেজ ধরে ঐ লোক বাইরে টেনে নিয়ে গেল আর গোয়াল ঘরের দরজা আটকে দিলো। 

" পরের দিন সকালে আমি ওদেরকে বুঝলাম , আমি পাগলও নই , বোকাও নই। এবং চোর - ডাকাতও নই। কিন্তু আমার জন্য এখন সবচেয়ে বেশি দরকার বাংলাদেশি একটা নাগরিক সনদ। কিন্তু সেটা তো আর চাইলেই সম্ভব না। শেষে ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারের বাড়ি খুঁজে বের করলাম। সন্ধ্যার পরে গারো মেম্বার গাঁজা খেয়ে শুয়ে ছিলো। আমাকে দেখে বলল , " কী চাই ? " আমি বললাম , " তোর জীবন। " এই কথা শুনে গাঁজার নেশায় কাতর গারো মেম্বার বলল , " খেলনা পিস্তল নিয়ে ফাইজলামি করতে এসেছিস ? " আমি তখন টেবিলের উপরে রাখা গ্লাস আর জগের দিকে দুইটা গুলি করলাম। আর সাইলেন্সার লাগানো পিস্তল থেকে মৃদু টক্ টক্ করে দুইটা শব্দ হলো। আর কাঁচের গ্লাস আর জগ চৌচির হলো। আর গারো মেম্বার বুঝলো , আমার হাতে আসল পিস্তল। তখন গারো মেম্বার বলল , " দাদা , আমাকে মেরো না। আমার যতো টাকা আছে দিয়ে দিচ্ছি। " আমি বললাম , " টাকা নিতে আসিনি। একটা নাগরিক সনদ দরকার। " তখন গারো মেম্বার বলল , " দশটা সনদ দিচ্ছি। " আমি বললাম , " আমি মানুষ একটা - আমার সনদও দরকার একটা। " তখন গারো মেম্বার আলমারি থেকে একটা বাইন্ডিং খাতা বের করলো। সেটাই নাগরিক সনদের বই। গারো মেম্বার বলল , " নাম - ঠিকানা বলেন। " 

" আমি নাম - ঠিকানা বললাম আর গারো মেম্বার নাগরিক সনদে লিখলো , নাম : - কদম আলী। পিতা : - হোসেন আলী। গ্রাম : - ঘোষপাড়া। পোস্ট অফিস : - গোয়াতলা। থানা : - ধোবাউড়া। জেলা : - ময়মনসিংহ। " (চলবে ......) © All Rights Reserved 

Popular posts from this blog

184) (গল্প - 1) আসামের জঙ্গলে (IN THE FOREST OF ASSAM)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman

799)(Story_45) Murder in the village. (গ্ৰামে খুন।) _ Written by Junayed Ashrafur Rahman

219)(Story-1-12)IN THE FOREST OF ASSAM 12. -Written by Junayed Ashrafur Rahman