809)(Big Story_49) The leader of the quota movement.(কোটা আন্দোলনের নেতা।) _ Written by Junayed Ashrafur Rahman

 809)(Big Story_49) The leader of the quota movement.(কোটা আন্দোলনের নেতা।) _ Written by Junayed Ashrafur Rahman https://mywritingsjunayedmn1.blogspot.com/2019/12/about-me-junayed-ashrafur-rahman.html ✒ 


🌟 The video of how to translate my writings into your language.  https://youtu.be/rsfots7Zf4Q?si=nmdFRZ_3kmCBzKne 🌟https://fb.watch/sdg6hGOW4A/?mibextid=Nif5oz 


(কোটা আন্দোলনের নেতার সাথে দশ বছর পর আরেকজনের দেখা হলো।তখন কোটা আন্দোলনের নেতা নিজের ব্যর্থতা ও বেদনা শেয়ার করলো।)


এক. বিসিএস ক্যাডার সহদেব পাল ✒


সহদেব পাল বিসিএস ক্যাডার হয়ে বর্তমানে একজন পুলিশ অফিসার।


এবার ছুটি নিয়ে চলে এলো ঢাকা শহরে।এই সেই ঢাকা শহর।এই শহরে সে ইন্টারমেডিয়েট পাশ করে এসেছিলো।এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স পাশ করে এবং  বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়।


এরপর ঢাকা শহরে তেমন আসা হয় নি। কিন্তু এবার সে মনে মনে ঠিক করেছে যে,ছাত্র জীবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে সকল এলাকায় সে ঘুরে বেড়াতো,সেই এলাকাগুলোতে আবার ঘুরে বেড়াবে।


তো সারাদিন ঘুরে বেড়িয়ে কার্জন হলের গেইটের পাশে নীলক্ষেতের দিকে সে বসল। বিকাল হয়েছে অনেক্ষণ হলো,সন্ধ্যা হতে তেমন দেরি নাই।


দুই. পরিচিত চা ওয়ালা ✒


পাশেই এক লোক ফ্লাক্স থেকে প্লাস্টিকের কাপে ঢেলে চা বিক্রি করছিলো। সহদেব পাল এগিয়ে গিয়ে লোকটার কাছে গিয়ে বসে বলল,“আমাকে এক কাপ চা দেন।”


একথা শোনে চা ওয়ালা এক কাপ চা এনে সহদেব পালের হাতে দিলো। চায়ের কাপটা হাতে নেয়ার সময় চা ওয়ালার চেহারাটা সহদেব পালের খুবই চেনা চেনা লাগলো।


তাই চায়ের কাপটা নিতে নিতে চা ওয়ালাকে সহদেব পাল বলল,“আপনাকে আমার খুবই চেনা চেনা লাগছে।”


চা ওয়ালা বলল,“হ্যাঁ,আমি তো বেশ কয়েক বছর যাবৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চা বিক্রি করছি।”


সহদেব পাল বলল,“ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চা বিক্রি করার আগে আপনি কী করতেন?”


চা ওয়ালা বলল,“আমি তো আগে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলাম।”


সহদেব পাল বলল,“আপনি তাহলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চা বিক্রি করেন কেন? আর আপনি কি কোটা আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন? যারা মেধার পক্ষে ও কোটার বিপক্ষে আন্দোলন করেছিলো,তাদের পক্ষে কি আপনি আন্দোলন করেছিলেন?”


চা ওয়ালা বলল,“হ্যাঁ,আমি তাদের পক্ষেই আন্দোলন করেছিলাম।


তিন. কোটা আন্দোলনের নেতা জগলু ✒


একথা শোনে সহদেব পাল বলল,“আপনি কি জগলু ভাই? কোটা বিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব স্থানীয় ছাত্র ছিলেন?”


চা ওয়ালা বলল,“হ্যাঁ,আমি জগলু। আমাকে আপনি চিনলেন কীভাবে?”


সহদেব পাল বলল,“আমি আপনাকে চিনতে পেরেছি। কেননা, তখন আমি আপনাদের আন্দোলন দেখেছি, কিন্তু আপনাদের সাথে আমি যোগ দিই নি। কেননা, আমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা না হলেও কোটার বিরুদ্ধে অংশগ্রহণ করি নি।সেই সময়টাতে বিসিএস পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আপনি তো  আমাদের সিনিয়র।আপনি কোটা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।আপনারও তো বিসিএস ক্যাডার হওয়ার কথা ছিলো।আপনি বর্তমানে চা বিক্রি করছেন কেন?”


জগলু বলল,“সে অনেক কথা।তবে বিসিএস ক্যাডার হতে পারি নি বলে আমার মনে কোন দুঃখ নাই। সৎভাবে উপার্জন করে জীবন নির্বাহ করতে পারছি,এটাই আমার বড় পাওয়া।”


চার. মেধা কাজে লাগাতে পারেনি ✒


সহদেব পাল বলল,“আপনি মেধার পক্ষে আন্দোলন করা সত্ত্বেও মেধার মাধ্যমে বিসিএস ক্যাডার হতে পারলেন না?”


জগলু বলল,“এর কারণ হলো,আমি মেধার পক্ষে আন্দোলন করলেও আমার নিজের মেধা কাজে লাগাতে পারি নি।”


সহদেব পাল বলল,“বিষয়টা আমি কিছুটা বুঝতে পারলেও পুরোপুরি বুঝতে পারি নি।একটু বিস্তারিত বলবেন কি?”


জগলু বলতে লাগল,“যখন কোটা আন্দোলন হচ্ছিল,তখন আমি অলরেডি কয়েকবার বিসিএস পরীক্ষা দিয়েছি। কিন্তু উত্তীর্ণ হতে পারি নি। কেননা,আমার তখন যথেষ্ট প্রস্তুতি ছিলো না।এমন সময় শুরু হলো কোটা বিরোধী আন্দোলন।তখন বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ার ব্যর্থতাকে আড়াল করার একটা বাহানা পেলাম।কোটা বিরোধীদের সাথে যুক্ত হয়ে আন্দোলনকারীদের মধ্যে প্রচার করেছিলাম,‘আমি বিসিএস পরীক্ষায় ভাইভা পরীক্ষা তিন বার দিয়েছি। কিন্তু কোটার অপশন না থাকায় আমাকে বাদ দিয়েছে।অথচ মুক্তিযোদ্ধার ভূয়া সনদ দেখিয়ে অনেকেই বিসিএস ক্যাডার হয়েছে।’ আমার এই প্রচারণার ফলে উপস্থিত কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের মধ্যে নতুন উত্তেজনা শুরু হলো। সেটাই ছিলো আমার বিসিএস পরীক্ষার শেষ সুযোগ। তাই আন্দোলনও খুব জোরে শুরু করলাম। অবশেষে আমাদের দাবি মেনে নেয়া হলো। কিন্তু আমাদের যে কী ক্ষতি হলো,সেটা বুঝলাম বিসিএস এমসিকিউ পরীক্ষায়। বিসিএস পরীক্ষার ফর্ম ফিল আপের পর এলো বিসিএস পরীক্ষা। সেদিন পরীক্ষার হলে গিয়ে বসলাম। এমসিকিউ শিট এলো, আমার নাম প্রভৃতি লেখার সময় দেখলাম একজন স্যার এসে আমার পাশে দাঁড়িয়ে এমসিকিউ শিট দেখছেন।স্যারকে তখন আমি বললাম,‘জানেন স্যার?আমি কোটা আন্দোলনের নেতা। আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় করে এখন এসেছি বিসিএস পরীক্ষা দেয়ার জন্য। আমরা কোটায় না,বরং মেধায় বিশ্বাসী।’ খাতায় আমার নাম প্রভৃতি লেখার পর এলো এমসিকিউ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র।সেটা হাতে নিয়ে পড়া শুরু করলাম। প্রশ্নপত্র দেখে আমার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পতিত হলো।কোন প্রশ্নের উত্তরই নিশ্চিত হতে পারছিলাম না।একটা প্রশ্নের চারটা উত্তর দেয়া আছে,অথচ এমসিকিউ শিটে ঠিক উত্তরটার বৃত্ত ভরাট করে দিতে পারছি না।ঠিক উত্তরটাও স্মরণ করতে পারছি না। এরকম পরিস্থিতিতে আমার মাথাটা যেন ভোঁ ভোঁ করছিলো।উফ্,কী অসহ্য যন্ত্রনা।কলম রেখে মাথার দুই পাশে হাতের তালু দিয়ে চেপে ধরে বসে রইলাম।কতক্ষণ এভাবে ছিলাম,সেটা মনে নাই। এমন সময় মাথায় কেউ মৃদু টোকা দিলো।মাথা তুলে দেখলাম,সেই স্যার।আমাকে বললেন,‘তুমি পরীক্ষা না দিয়ে এভাবে বসে আছো কেন?’ আমি বললাম,‘স্যার, আমার কিছুই মনে আসছে না।’ স্যার বললেন,‘তুমি তো কোটা বিরোধী আন্দোলন করে এসেছো।তুমি তো কোটার চেয়ে মেধায় বিশ্বাসী নেতা। তো এখন পরীক্ষায় উত্তর দিতে পারছো না কেন?’ আমি কোন রকমে বললাম,‘স্যার, অনেক কিছুই পড়েছিলাম। কিন্তু আন্দোলন করতে করতে সেগুলো ভুলে গিয়েছি।এখন কিছুই স্মরণ করতে পারছি না। পড়াশোনা বাদ দিয়ে মেধার পক্ষে আন্দোলন করে এখন নিজের মেধাটা খাটাতে পারছি না।’ এরপর পরীক্ষা শেষ হলো।তখনো আমার জন্য কঠিন সময় অপেক্ষা করছিলো।যে সময় কোটা বিরোধী আন্দোলন করছিলাম,সে সময় আমি আমার বাবার কাছ থেকে টাকা পেতাম। বিসিএস পরীক্ষার বয়স চলে যাওয়ার পর বাবা একদিন বললেন,‘এখন থেকে আমি তোকে কোন টাকা দেব না।তুই তোর নিজের খরচায় চল গিয়ে।’ বিষয়টাকে আমি পাত্তা না দিয়ে চলে এলাম আবার ঢাকাতে।জোরাতালি দিয়ে কোন রকমে একটা গার্লফ্রেন্ড জোগাড় করেছিলাম। বাবার কাছ থেকে যে টাকা পেতাম,সেটা থেকেই গার্লফ্রেন্ডের জন্য খরচ করতাম। তো আমাকে আমার বাবা টাকা দেয়া বন্ধ করে দেয়ার পর গার্লফ্রেন্ডকে আগের মতো টাকা দিতে পারছিলাম না। একদিন আমাকে সেই গার্লফ্রেন্ড ছেড়ে চলে গেলো।তখন আমি একা।একদিকে আমাকে বাবা টাকা দেয়া বন্ধ করে দিয়েছে,আরেক দিকে আমার গার্লফ্রেন্ডও আমাকে ছেড়ে দিয়েছে। একটা হোটেলে বাকিতে ভাত খেতাম।কোটা আন্দোলনের নেতা হওয়ার কারণে আমাকে বাকিতে ভাত খাওয়াতে দ্বিধা করতো না হোটেল মালিক। কিন্তু অনেক দিন বাকি খেয়েছি,অথচ এক টাকাও পরিশোধ করিনি। তাই অবশেষে আমাকে হোটেল মালিক বাকি খাওয়ানো বন্ধ করে দিলো।তখন কী উপায় ছিলো?নিজে ইনকাম করা ছাড়া কোন উপায় ছিলো না।তাই চা বিক্রিতে নেমে পড়লাম।”


পাঁচ. যোগাযোগ করেও লাভ হয়নি ✒


সহদেব পাল বলল,“আপনার সাথে যারা আন্দোলন করেছিলো,ওদের সাথে কি আপনি কোন যোগাযোগ করেন নি?”


জগলু বলল,“আমি ওদের সাথে যোগাযোগ করেছিলাম। কিন্তু কোন লাভ হয়নি। একজনের কাছে গিয়ে বলেছিলাম,‘আমি তো তোমাদেরকে নিয়ে মেধার পক্ষে আন্দোলন করেছিলাম,এখন তো তুমি ব্যবসা করছো, আমাকেও একটা ব্যবসা করিয়ে দাও।’ তখন সে বলেছিলো,‘আন্দোলন করে যখন দেখলাম আমার কোন লাভ হয়নি,তখন গ্ৰামের বাড়িতে গিয়ে জমি বিক্রি করে শহরে ব্যবসা শুরু করেছি।পারলে তুমিও গিয়ে জমি বিক্রি করে আমার মতো ব্যবসা শুরু করো।’”


সহদেব পাল বলল,“আন্দোলনের সময় কোটার বিপক্ষে আপনাদেরকে বিরোধীদলীয় যে সকল নেতারা সমর্থন করেছিলেন,তিনিদের কাছে আপনি গিয়ে কোন সুবিধা চান নি?”


জগলু একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,“হ্যাঁ, বিরোধীদলীয় একজন বড় নেতার কাছে আমি গিয়েছিলাম। বলেছিলাম,‘স্যার,কোটা বিরোধী আন্দোলনের সময় আপনি তো আমাদেরকে অনেক সমর্থন করেছিলেন।এখন তো দেশের গভমেন্ট আমাদের দাবি মেনে নিয়েছেন, কিন্তু বিসিএস পরীক্ষায় আমি উত্তীর্ণ হতে পারিনি।’ তখন তিনি বললেন,‘দেখো, আমরা হলাম বিরোধীদলীয় নেতা। সরকারের বিরুদ্ধে যৌক্তিক অথবা অযৌক্তিক ইস্যু মাধ্যমে আন্দোলন করা হচ্ছে আমাদের লক্ষ্য।তোমরা কোটা বিরোধী আন্দোলন করেছো,আমরা তোমাদেরকে উস্কানি দিয়ে ফায়দা লুটেছি।তোমরা তোমাদের মতো আন্দোলন করেছো,আর আমরা আমাদের মতো উস্কানি দিয়েছি। তো এখন যদি তুমি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হতে পারো,তাহলে আমাদের কী করার আছে?’ আমি তখন হতবাক হয়ে গেলাম।যাদের উস্কানিতে পড়াশোনা বাদ দিয়ে আন্দোলন করলাম,তাদেরই একজন নেতা এগুলো কী বলছে? আমি কোন রকমে নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম,‘স্যার,আমাকে আপনি একটা ভালো চাকরির ব্যবস্থা করে দেন।’ তখন তিনি বললেন,‘তোমাকে আমি এটাই বলব যে,তুমি আমাদের দলে যোগদান করো এবং সরকার বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হও। পরবর্তীতে আমরা ক্ষমতায় গেলে তুমি সকল ধরনের সুযোগ- সুবিধা পাবে। এছাড়া তোমাকে বলার মতো আমার কোন ব্যবস্থা নাই।’ আমি বললাম,‘স্যার,কোটা বিরোধী আন্দোলন করে বর্তমানে আমার এই অবস্থা।এখন আপনাদের দলে যোগদান করে সরকার বিরোধী আন্দোলন করে হয়তো আমার আরো খারাপ অবস্থা হবে।আমি পারবনা আপনাদের সাথে যুক্ত হয়ে সরকার বিরোধী আন্দোলন করতে।’ আমার একথা শোনে বিরোধীদলীয় নেতা বললেন,‘তাহলে ঘোড়ার ডিম বিক্রি করো গিয়ে।’ আমি বললাম,‘স্যার,ঘোড়ায় তো ডিম পাড়ে না।’ আমার একথা শোনে ওই নেতা আমাকে ধমক দিয়ে বললেন,‘বেয়াদব,বড়দের সাথে তর্ক করিস‌। বের হ আমার অফিস থেকে।’ একথা বলে আমাকে তিনি অফিস থেকে বের করে দিলেন।”


সহদেব পাল তখন উত্তেজিত হয়ে বলল,“এর পর কী হলো?”


জগলু বলল,“ওই নেতা বলেছিলেন ঘোড়ার ডিম বিক্রি করার জন্য।ঘোড়ার ডিম তো পাওয়া যায়না,তাই এখন চা বিক্রি করছি। কিন্তু সৎভাবে জীবন যাপন করতে পারছি।”


সহদেব পাল দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,“উফ্,কোটা আন্দোলনে অংশগ্রহণ না করে পড়াশোনা করেছিলাম।আর তাই এখন পুলিশ অফিসার হতে পেরেছি।”


একথা বলে সহদেব পাল চায়ের টাকা দিয়ে চলে গেলো।(সমাপ্ত) ©️All Right Reserved by Junayed Ashrafur Rahman




24°33'58.6"N 90°41'30.4"E




My home Location ✒ https://parg.co/UdXS , But I don't live here. Rented out to other people.




Nandail Municipality, Mymensingh, Bangladesh.




Junayedmn1@gmail.com




+8801611112262




My Writings ✒ https://www.blogger.com/profile/11734624718328723069 




702) My success in writing. (লেখালেখিতে আমার সাফল্য।) – Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://literatureforalljunayedmn1.blogspot.com/2023/06/702-my-success-in-writing-written-by.html




707)After the fantasy of ministry.(মন্ত্রিত্বের ফ্যান্টাসির পরে।)– Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://mytimemyexperiencesjunayedmn1.blogspot.com/2023/06/707after-fantasy-of-ministry-written-by.html






636) About the intellectual property of my writing.(আমার লেখার মেধাস্বত্ব সম্পর্কে।)— Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://parg.co/UdXG 




637)Win prizes.(পুরস্কার জিতুন।) - Written by Junayed Ashrafur ✒ https://parg.co/UdwF




667)Case against AI ChatGPT. (এআই চ্যাট জিপিটির বিরুদ্ধে মামলা।) – Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒ https://parg.co/U3oD http://ow.ly/Zawy104u7kO








#Intellectualproperty #Literature #Law #Contract #Writing #Wisdom

Popular posts from this blog

223)(গল্প-1-15) আসামের জঙ্গলে - 15 (IN THE FOREST OF ASSAM - 15)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒

184) (গল্প - 1) আসামের জঙ্গলে (IN THE FOREST OF ASSAM)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman

799)(Story_45) Murder in the village. (গ্ৰামে খুন।) _ Written by Junayed Ashrafur Rahman