229) (গল্প - 1) আসামের জঙ্গলে - 21 (IN THE FOREST OF ASSAM - 21)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman ✒
229 https://is.gd/49Ryc ) (গল্প - 1 https://is.gd/tI67x ) আসামের জঙ্গলে - 21 (IN THE FOREST OF ASSAM - 21)।-Written by https://is.gd/sx3IU Junayed Ashrafur Rahman ✒
(Running 🌈Google/ https://is.gd/Xlap4 First Part 🌈Google/ https://is.gd/UDjV8)
🌟 #politics #history #adventure #drama #spy #thriller #sciencefiction #fantasy #comedy #travelling #suspense
Ratul said, "You will understand it only when you are a more older. Now no matter how much I explain it to you, you don't want to understand it. The experience I have gained in such a densely populated but small country like Bangladesh is not possible in a country like India."
I said, "There are more than one billion peoples in India."
Ratul said, "But with so many peoples, the size of India is much larger." Ratul told everyone, including Didi (Old Sister) , "We are going back to Guwahati."
Didi said, "You told Anil to go with the weapons."
Ratul said, "I wanted to go inside and do the play. But since I said everything here, there is no need to go."
After saying this, Ratul got in the car again and we also sat in our seats. But to our surprise, Ratul did not return to Guwahati but started moving in another direction. On his way, he finally came to the bank of the Brahmaputra river and said to Anil, "Anil, the jet engines on both sides have to be set." After saying this, Ratul and Anil got out of the car. Despite not telling me, I also got off. Anil and Ratul pulled out two jet engines from the back of the car. I thought the two jet engines would be very heavy - but I saw it in my hand and it was very light. Not more than five kg. I said to Ratul, "Which country are these from?"
Ratul said, "I made these myself." In just five minutes, Ratul and Anil set up two jet engines on either side and sat in their seats, and so did I.
Ratul then took the car in the water. I saw the car almost started to sink. But when Ratul started the two jet engines, the car started moving downstream again. In just ten seconds the speed of the car reached one hundred kilometers and it took us and ran at high speed over the water. I looked back and saw a wave coming over the water with only a few marks of four tyres on the car. That is, the car was almost blown over the water by two jet engines. Seeing this, Didi said, "What do you use as fuel for this car?"
Ratul said, "I use hydrogen gas."
Didi said, "Where is your hydrogen gas cylinder?"
Ratul said, "I have invented a machine. That machine first draws air through a vacuum machine, filters it and separates the hydrogen. And that hydrogen is the fuel for everything in my car."
We crossed about two hundred kilometers by water in just forty minutes. Then Didi said to Ratul, "What is the name of this place?"
Ratul said, "Tezpur."
Dense forest and shelf are also very wide in this place of Brahmaputra. Didi said, "We will go for a walk in this place."
After hearing, Ratul reduced the power of the jet engines.
At the end, Ratul stopped the jet engines, started the car and entered the shelf. Ratul has completely airtighted and waterproofed the car. So outside dust or air cannot come inside the car. And the oxygen supply inside comes from the AC machine.
When the car stopped behind a bush, we all got out of the car. It was evening when everyone was walking around.
Ratul said, "Didi, go to Guwahati."
Didi said, "I wish we could spend the night here. Do you have any arrangements?"
Ratul said, "Of course." (Will Continued 🌈Google/ https://is.gd/ogY3s )
🌟🌟🌟 BANGLA VERSION ✒
(চলমান 🌈Google/ https://is.gd/Xlap4 প্রথম পর্ব ✒ 🌈Google/ https://is.gd/UDjV8 )
রাতুল বললো , " এটা তুমি বুঝবা আরেকটু বড় হলেই। এখন তোমাকে আমি যতোই বুঝাই , তুমি বুঝতে চাবেনা। বাংলাদেশের মতো এতো ঘনবসতি কিন্তু অল্প আয়তনের দেশে আমি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি , সেটা ভারতের মতো দেশে সম্ভব না। "
আমি বললাম , " ভারতেও তো এক শ কোটির চেয়েও বেশি মানুষ আছে। "
রাতুল বললো , " কিন্তু এতো মানুষ হলেও ভারতের আয়তন কিন্তু অনেক বেশি। " দিদিসহ সকলকেই রাতুল বললো , " আমরা গৌহাটিতে ফেরত যাচ্ছি। "
দিদি বললো , " তুমি যে অনিলকে বললা অস্ত্র নিয়ে তোমার সঙ্গে যাওয়ার জন্য। "
রাতুল বললো , " চেয়েছিলাম , একটু ভিতরের দিকে গিয়ে নাটকটা করি। কিন্তু যেহেতু সকল কিছুই এস্হানেই বললাম , তাই আর যাওয়ার দরকার নাই। "
এই কথা বলে রাতুল আবার গাড়িতে উঠলো , আমরাও নিজেদের বসার সিটে বসলাম। কিন্তু আমাদেরকে অবাক করে দিয়ে রাতুল গৌহাটির দিকে না ফিরে আরেক দিকে যাওয়া শুরু করলো। যেতে যেতে অবশেষে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে এসে অনিলকে বললো , " অনিল , দু দিকের জেট ইঞ্জিনগুলো সেটিং করতে হবে। " এই কথা বলে রাতুল আর অনিল গাড়ি থেকে নামলো। আমাকে না বলা সত্ত্বেও আমিও নামলাম। গাড়ির পিছন থেকে অনিল আর রাতুল দুটো জেট ইঞ্জিন বের করে আনলো। আমি মনে করেছিলাম , জেট ইঞ্জিন দুটো অত্যন্ত ওজন হবে - কিন্তু হাতে নিয়ে দেখলাম খুবই হালকা। পাঁচ কেজির বেশি হভে না। আমি রাতুলকে বললাম , " এগুলো কোন দেশের তৈরি ? "
রাতুল বললো, " এগুলো আমি নিজে তৈরি করেছি। " মাত্র পাঁচ মিনিটেই দুই দিকে দুটা জেট ইঞ্জিন সেটিং করে রাতুল আর অনিল নিজেদের সিটে বসলো এবং আমিও।
রাতুল এরপরে রাতুল গাড়িটা নামাতে একেবারে পানিতে নিয়ে গেল। দেখলাম গাড়িটা প্রায় ডুবতে শুরু করেছে। কিন্তু রাতুল যখন জেট ইঞ্জিন দুটা চালু করলো , তখন সাঁ সাঁ আওয়াজ করে গাড়িটা আবার পানির সমান হয়ে ভাটির দিকে এগিয়ে চললো। মাত্র দশ সেকেন্ডের মধ্যেই গাড়ির স্পিড এক শ কিলোমিটার হলো আর সেটা আমাদেরকে নিয়ে পানির উপর দিয়ে তীব্র বেগে ছুটে চললো। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম , পানির উপরে শুধু গাড়ির চারটা টাকার অল্প দাগ কেটে আসার ঢেউ। অর্থাৎ , গাড়িটা জেট ইঞ্জিনের ধাক্কায় পানির উপর দিয়ে প্রায় উড়ে চলেছে। এটা দেখে দিদি বললো , " তোমার এই গাড়ির জ্বালানি হিসেবে কী ইউজ করো ? "
রাতুল বললো , " হাইড্রোজেন গ্যাস ব্যবহার করি। "
দিদি বললো , " তোমার হাইড্রোজেন গ্যাসের সিলিন্ডার কোথায় ? "
রাতুল বললো , " আমি একটা মেশিন আবিষ্কার করেছি। সেই মেশিনটার প্রথমে ভ্যাকুয়াম মেশিনের মাধ্যমে বাতাস টেনে ভিতরে নিয়ে ফিল্টার করে হাইড্রোজেনকে আলাদা করে। আর ঐ হাইড্রোজেনটাই আমার গাড়ির সকল কিছুর জ্বালানি শক্তির কাজ করে। "
জলপথে প্রায় দু শ কিলোমিটার পার হলাম মাত্র চল্লিশ মিনিটে। এরপরে দিদি রাতুলকে বললো , " এই স্হানটার নাম কী ? "
রাতুল বললো , " তেজপুর। "
ব্রহ্মপুত্রের এই স্হানটাতে ঘন জঙ্গল আর বালুচরটাও অনেক প্রসস্হ। দিদি বললো , " আমরা এস্হানে একটু বেড়াবো। " তখন রাতুল জেট ইঞ্জিনের স্পিড কমিয়ে গাড়িটাকে ঘন ঝুপে ভরা বালুচরে নিয়ে গেলো। আর শেষে জেট ইঞ্জিন বন্ধ করে গাড়ি স্টার্ট করে বালুচরে ভিতরের দিকে প্রবেশ করলো। গাড়িটাকে রাতুল সম্পূর্ণভাবে এয়ারটাইড করে নিয়েছে। তাই বাইরের ধুলো অথবা বাতাস গাড়ির ভিতরে আসতে পারে না। আর ভিতরের অক্সিজেনের সাপ্লাই আসে এসি মেশিন থেকে।
গাড়িটা একটা ঝুপের আড়ালে থামলে আমরা সকলেই গাড়ি থেকে নামলাম। সকলেই ঘুরে বেড়ানোর মধ্যেই সন্ধ্যা হলো।
রাতুল বললো , " দিদি , গৌহাটিতে চলেন। "
দিদি বললো , " মনে চাচ্ছে আজ রাতটা এখানেই কাটিয়ে দেই। তোমার কাছে ব্যবস্থা আছে ? "
রাতুল বললো , " অবশ্যই। " (চলবে 🌈Google/ https://is.gd/LgkC3 )
© All Rights Reserved