218) (গল্প - 1) আসামের জঙ্গলে - 11 (IN THE FOREST OF ASSAM - 11)।-Written by Junayed Ashrafur Rahman
🖋📙🙌🏻⌨️📲 218 https://is.gd/49Ryc (গল্প - 1 https://is.gd/tI67x) আসামের জঙ্গলে - 11 (IN THE FOREST OF ASSAM - 11)।-Written by https://is.gd/sx3IU Junayed Ashrafur Rahman ✒
(Running https://is.gd/sngFl )
The Senior lawyer said to me, "Why are you laughing like that? Are you actually a double agent?"
I (Ratul) said, "No, I am not a double agent. But I also want Bangladesh to be associated with India. But we do not disclose it to the CBI, RAW, Black Cat or any other secret service. Because our neighbor China is such a powerful country. It's almost impossible to do that without China's support. And that's a high-class political subject. It's impossible even with China's support, even if the United States opposes it. Otherwise, we could have occupied Bangladesh whenever we wanted."
Senior Lawyer : - Then the goals and objectives of the extremists and your goals and objectives became one.
At that time my satellite phone rang again. I came out and saw that the girl from Kolkata of CBI had called. He gave me some important information. I again approached the senior lawyer and said, "No. We are not occupying Bangladesh because of international politics, but the extremists are stealing illegal arms, gold and black (illegal) money in violation of international law in the name of India-Bangladesh annexation. Myanmar's various rebel groups are cooperating. That's why we want to arrest and control extremists in the northeast."
Senior lawyer: - Then why did Raw turn against you?
I: - Because, last year, I shot and killed an agent of RAW in Dimapur, the provincial capital of Nagaland. That agent was mainly involved in activities against the interests of India by working for the extremists in Nagaland and the extremists in Myanmar. But I committed the murder near the Hirimba temple. So Hirimba's fans shout a little too much. As a result, the Chief Minister of Nagaland asked to investigate the matter. Police in Nagaland declared the killings the work of local terrorists as like Naga Army , but other RAW agents in the area knew I had done it. Because, I do the high profile murders in the north-east of India. Sometimes with a sniper rifle - sometimes with a pistol. This is why some agents of RAW want to arrest me with the police and administration of Bangladesh. I have just been informed about this by phone from Kolkata CBI.
Senior lawyer: - Well, then this incident. In that case, you just have to contact the Central CBI.
I: - Central CBI has vetoed me from contacting them. But I will take care of the matter with you - if the RAW can arrest me in Bangladesh at all. Now in this situation, for me, India is the same thing - Bangladesh is the same thing.
Senior lawyer: - I also want to join you and arrest the extremists. But there are many cases in the court. I have to deal that cases. Well, how do you manage the accommodation, food, travel and other expenses in Bangladesh?
I: - I have kept my money in many places. I have kept some money in the bank, some in PayPal and some in bitcoins. But I didn't have time to cash them out. I had twenty thousand rupees with me - I bought money from Gobrakura Bazar.
Senior lawyer: - Then you can cash out PayPal and bitcoin.
I: - How?
Senior lawyer : - You will transfer money from PayPal to MoneyGram and transfer it to my account in Dutch-Bangla Bank and I will withdraw money from ATM booth and give it to you.
I: - If you do, you will be trapped.
Senior lawyer: - Why?
I: - If you do that, the economic intelligence of Bangladesh will suspect you. Because, MoneyGram has no permission in Bangladesh. So if money is transferred from PayPal to MoneyGram and cashed in to your account in Dutch-Bangla Bank, the detectives will naturally monitor. And detectives will also wait to inquire into your account, when are you going to the bank to withdraw money? And will interrogate you after you withdraw the money. Then you will be trapped.
Senior lawyer: - That's right. So how about cashing out bitcoins?
I: - It is more complicated. Currently also the Dark Web is not safe either.
Senior lawyer: - Why?
I: - In the past, there were big illegal trades and transactions through the Dark Web, but now it has also become risky. Because, now the agents of the intelligence agencies of different countries are also using the dark web to catch the criminals. I myself use the Dark Web to catch criminals. Because of this, cleaver criminals are now abandoning the Dark Web.
Senior lawyer : - However, Dutch-Bangla Bank is still number one in Bangladesh for transactions and legal money transfers.
I: - How?
Senior lawyer: - Suppose someone has done a transaction of two crore taka. Now it is risky for him to go elsewhere with cash. But if the money is deposited in Dutch-Bangla Bank, it is easy to withdraw from any ATM booth in the country. Although other banks have such facilities, there are not as many ATM booths as Dutch-Bangla Bank. Therefore, Dutch-Bangla Bank is the best in such transactions.
I: - Well. Lately, I hear that the militants of Bangladesh are also financing militancy by transacting money through banks? What happened?
Senior lawyer: - Has such an incident happened till today - no? I do not know Have the militants become so stupid that they will commit crimes by transacting through banks? Or one militant will send money to another militant's bKash, Tikash, iCash, SureCash, Rocket or nogod and call and say, 'I have given fifty lakh taka to your account. Take the money and bomb the various places'- what will they do? Are the militants so stupid?
I: - So I often hear that militants in Bangladesh use online banking to finance?
Senior lawyer : - This is basically to increase the caution, so that no militant dares to trade for terrorist activities online.
However, there are some banks that have some bankruptcies left - making excuses to embezzle money from their banks. Again, some of the top executives of some banks have tout , who keep money in their bank or send money from abroad, making excuses, who gave you the money? Why? What is your relationship with him? What to do with so much money? How much is your wives ? Etc. Trying to harass by asking questions - to embezzle the customer's money. However, to my knowledge, this does not happen in Dutch-Bangla Bank. One of them said, you take your money. If there is a crime, it will be looked into by the intelligence agency, the income tax department or the ACC (Anti Corruption Commission) . And now the ACC has taken the role of CBI in Bangladesh. Just as the CBI in India is a violation to corrupt politicians, industrialists and bureaucrats, so is the ACC in Bangladesh.
I: - You know a lot about banking even though you are a lawyer.
Senior lawyer: - I have learned so much through my various transaction banks. In The future, how you manage your various costs in Bangladesh.
I: - That's what I'm thinking. (Continued)
🌟🌟🌟 BANGLA VERSION ✒
(চলমান https://is.gd/sngFl )
বড় উকিল আমাকে বললো , " আপনি এভাবে হাসছেন কেন ? সত্যিই কি আপনি ডাবল এজেন্ট ? "
আমি (রাতুল) বললাম , " না , আমি নই ডাবল এজেন্ট। কিন্তু আমিও চাই বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে যুক্ত হউক। কিন্তু আমরা সিবিআই , র ', ব্ল্যাক ক্যাট অথবা অন্যান্য সিক্রেট সার্ভিসের কেউই সেটা প্রকাশ করিনা। কেননা , আমাদের পাশের দেশ চীন এতো শক্তিশালী দেশ যে , চীনের সমর্থন ছাড়া ঐ কাজটা করা প্রায় অসম্ভব। আর ঐ বিষয়টা হাইক্লাস পলিক্যাল সাবজেক্ট। এমনকি চীনের সমর্থন থাকলেও যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা থাকে , তাহলেও অসম্ভব। এমনটা না হলে , আমরা যখন খুশি তখনই বাংলাদেশ দখল করে নিতে পারতাম। "
বড় উকিল : - তাহলে উগ্রবাদীদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আর আপনাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য এক হয়ে গেল তো।
এমন সময় আমার স্যাটেলাইট ফোন আবার বাজলো। আমি বাইরে এসে দেখি সিবিআইয়ের কলকাতার মেয়েটা ফোন করেছে। সে আমাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিলো। আমি আবার বড় উকিলের কাছে এসে বললাম , " না। আমরা আন্তর্জাতিক রাজনীতির কারণে বাংলাদেশ দখল করছিনা , কিন্তু উগ্রবাদীরা ভারত - বাংলাদেশ সংযুক্ত করার নাম দিয়ে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে অবৈধ অস্ত্র , স্বর্ণ ও কালো (অবৈধ) টাকা চোরাকাবার করছে। এবং এই ধরণের কাজে ওদেরকে সহযোগিতা করছে মায়ানমারের বিভিন্ন বিদ্রোহী গ্রুপ। মূলতঃ এই কারণেই আমরা চাচ্ছি উত্তর - পূর্বাঞ্চলের উগ্রবাদীদেরকে গ্রেফতার করে নিয়ন্ত্রণে আনতে। "
বড় উকিল : - তাহলে র' আপনাদের বিরুদ্ধে লাগলো কেন ?
আমি : - কেননা , গত বছর নাগাল্যান্ডের প্রাদেশিক রাজধানী ডিমাপুরে র' এর এক এজেন্টকে আমি গুলি করে খুন করি। ঐ এজেন্টটা মূলতঃ নাগাল্যান্ডের উগ্রবাদী আর মায়ানমারের উগ্রবাদীদের হয়ে কাজ করে ভারতের স্বার্থ বিরোধী কাজে জড়িত ছিলো। কিন্তু খুনটা করেছিলাম হিরিম্বা মন্দিরের কাছে। তাই হিরিম্বার ভক্তরা একটু বেশিই হৈ চৈ করে। ফলে বিষয়টা নিয়ে নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী তদন্ত করতে বলেন। মার্ডারটাকে নাগাল্যান্ডের পুলিশ স্হানীয় সন্ত্রাসীদের কাজ বললেও ঐ এলাকার র'এর অন্যান্য এজেন্টরা ঠিকই জেনেছিলো কাজটা আমিই করেছি। কেননা , ভারতের উত্তর - পূর্বাঞ্চলের হাই প্রোফাইল মার্ডারগুলো আমিই করি। কখনো স্নাইপার রাইফেল দিয়ে - আবার কখনো পিস্তল দিয়ে। এই কারণেই র' এর কিছু এজেন্ট আমাকে বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসন দিয়ে গ্রেফতার করাতে চাচ্ছে। এইমাত্র ফোন করে কলকাতা সিবিআই থেকে আমাকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বড় উকিল : - আচ্ছা , তাহলে এই ঘটনা। এমন হলে তো সেন্ট্রাল সিবিআইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করলেই হয়।
আমি : - সেন্ট্রাল সিবিআই আমাকে নিষেধ করেছে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। তবে বিষয়টা আপনাকে দিয়েই সামলে নিবো - যদি আদৌ বাংলাদেশে র' আমাকে গ্রেফতার করাতে পারে। এখন এই পরিস্থিতিতে আমার জন্য ভারত যে কথা - বাংলাদেশ একই কথা।
বড় উকিল : - আমারও খুব ইচ্ছে করছে আপনার সঙ্গে যোগ দিয়ে উগ্রবাদীদেরকে গ্রেফতার করি। কিন্তু আদালতে অনেক মামলা আছে। সেগুলো ডিল করতে হচ্ছে। আচ্ছা , আপনি যে বাংলাদেশে থাকবেন , থাকা , খাওয়া , যাতায়াত আর অন্যন্য খরচ কীভাবে ব্যবস্থা করবেন ?
আমি : - আমার টাকা অনেক স্হানে আমি রেখেছি। কিছু টাকা ব্যাঙ্কে , কিছু পেপালে আবার কিছু বিট কয়েন করে রেখেছি। কিন্তু সেগুলো ক্যাশ আউট করার সময় পাইনি। সঙ্গে বিশ হাজার রুপি ছিলো - সেগুলো দিয়ে গোবরাকুড়া থেকে টাকা কিনে এসেছি।
বড় উকিল : - তাহলে পেপাল আর বিট কয়েন ক্যাশ আউট করলেইতো পারেন।
আমি : - কীভাবে ?
বড় উকিল : - আপনি পেপাল থেকে মানিগ্রামে টাকা ট্রান্সফার করে ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্কে আমার একাউন্টে ট্রান্সফার করে দিবেন আর আমি এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলে আপনাকে দিয়ে দিবো।
আমি : - এমন করলে আপনি ফাঁসবেন।
বড় উকিল : - কেন ?
আমি : - এমনটা করলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গোয়েন্দারা আপনাকে সন্দেহ করবে। কেননা , বাংলাদেশে মানিগ্রামের অনুমতি থাকলেও পেপালের অনুমতি নাই। তাই পেপাল থেকে টাকা মানিগ্রামে ট্রান্সফার হয়ে ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্কে আপনার একাউন্টে ক্যাশ ইন হলে স্বাভাবিকভাবেই গোয়েন্দারা নজরদারি করবে , ভারতীয় নাগরিকের পেপাল ও মানিগ্রাম থেকে বাংলাদেশি উকিলের একাউন্টে ক্যাশ ইন হলো কেন ? আর গোয়েন্দারাও আপনার একাউন্ট ইঙ্কোয়ারি করে অপেক্ষা করবে , আপনি কখন টাকা তুলতে ব্যাঙ্কে যাচ্ছেন ? আর টাকা তুলার পরে আপনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। তখন তো আপনি ফাঁসবেন।
বড় উকিল : - সেটা অবশ্য ঠিক। তাহলে বিট কয়েন ক্যাশ আউট করলে কেমন হয় ?
আমি : - সেটা আরও জটিল। বর্তমানে ডার্ক ওয়েবও নিরাপদ না।
বড় উকিল : - কেন ?
আমি : - আগে ডার্ক ওয়েবের মাধ্যমে বড় বড় অবৈধ কেনাবেচা ও লেনদেন করা হলেও এখন সেটাও ঝুঁকিপূর্ণ হয়েছে। কেননা , এখন বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা সংস্থার এজেন্টরাও ডার্ক ওয়েব ইউজ করছে অপরাধীদেরকে ধরার জন্যে। আমি নিজেও তো ডার্ক ওয়েব ইউজ করি অপরাধী ধরার জন্যে। এই কারণেই , চালাক অপরাধীরা এখন ডার্ক ওয়েব ইউজ ছেড়ে দিচ্ছে।
বড় উকিল : - তবে , লেনদেন আর লিগেল মানি ট্রান্সফারের জন্য ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্ক বাংলাদেশে এখনও নাম্বার ওয়ান।
আমি : - কেমন ?
বড় উকিল : - মনে করুন , কেউ দুই কোটি টাকার লেনদেন করেছেন। এখন উনার পক্ষে নগদ টাকা নিয়ে অন্যত্র যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু টাকাটা ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্কে জমা রাখলে দেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে তুলা সহজ। অন্যন্য ব্যাঙ্কের এমন সুবিধা থাকলেও , ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্কের মতো এতো এটিএম বুথ নাই। তাই এমন লেনদেনের ক্ষেত্রে ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্কই সেরা।
আমি : - আচ্ছা। ইদানিং শুনছি , বাংলাদেশের জঙ্গিরাও নাকি ব্যাঙ্কের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে জঙ্গিবাদে অর্থায়ন করছে ? ঘটনা কী ?
বড় উকিল : - আজ পর্যন্ত এমন ঘটনা ঘটেছে কি - না ? আমার জানা নাই। জঙ্গিরা কি এতো বোকা হয়েছে যে , ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেনদেন করে ক্রাইম করবে ? অথবা এক জঙ্গি আরেক জঙ্গির বিক্যাশ , টিক্যাশ , আইক্যাশ , শিওরক্যাশ , রকেট অথবা নগদে টাকা পাঠিয়ে ফোন করে বলবে , 'তোর একাউন্টে পঞ্চাশ লাখ টাকা দিয়েছি। টাকা তুলে নিয়ে বোমা মার্' - এমনটা কি করবে ? জঙ্গিরা কি এতোই বোকা ?
আমি : - তাহলে যে প্রায়ই শুনি বাংলাদেশের জঙ্গিরা অর্থায়নের জন্য অনলাইন ব্যাঙ্কিং ইউজ করে ?
বড় উকিল : - এটা মূলত সতর্কতা বৃদ্ধির জন্য বলা হয় , যেন কোন জঙ্গি অনলাইনে সন্ত্রাসী কাজের জন্য লেনদেন করতে সাহস না পায়।
তবে , কিছু ব্যাঙ্ক আছে যারা দেউলিয়া হওয়ার কিছু বাকী আছে - ওদের ব্যাঙ্কে টাকা রাখলে সেই টাকা আত্মসাতের জন্য টাল - বাহানা করে। আবার কিছু ব্যাঙ্কের শীর্ষ কর্তাদের কয়েকজন টাউট - বাটপার আছে , এদের ব্যাঙ্কে টাকা রাখলে অথবা বিদেশ থেকে কেউ টাকা প্রেরণ করলে টাল - বাহানা করে , কে আপনাকে টাকা দিয়েছে ? কেন দিয়েছে ? উনার সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কী ? এতো টাকা দিয়ে কী করবেন ? আপনার বৌ কয়টা ? প্রভৃতি প্রশ্ন করে হয়রান করার চেষ্টা করে - গ্রাহকের টাকা আত্মসাৎ করার জন্যে। তবে , ডাচ-বাংলা ব্যাঙ্কে আমার জানামতে এমন হয়না। ওদের এক কথা , আপনার টাকা আপনি নিয়ে যান। যদি কোন অপরাধ থাকে , তবে সেটা গোয়েন্দা সংস্থা , ইনকাম ট্যাক্স বিভাগ অথবা দুদক দেখবে। আর এখন তো দুদক বাংলাদেশে সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়েছে। ভারতে সিবিআই যেমন দুর্নীতিবাজ রাজনীতিক , শিল্পপতি , আমলাদের জন্য আতঙ্ক - তেমনি এখন বাংলাদেশেও দুদক।
আমি : - আপনি একজন উকিল হয়েও ব্যাঙ্ক সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন।
বড় উকিল : - আমার বিভিন্ন লেনদেন ব্যাঙ্কের মাধ্যমে করে এতো কিছু জেনেছি। তা আপনার খরচের বিষয়টাওতো ম্যানেজ করা দরকার।
আমি : - সেটাই ভাবছি। (চলবে)